স্বাধীনদেশ টেলিভিশন

বাংলাদেশ সমিতি শারজায় জাতির পিতার ৪৫তম শাহদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উদযাপন

সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশ সমিতি শারজায় বঙ্গবন্ধু হলে জাতির পিতা  বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫তম শাহদাত বার্ষিকি ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানের শুরুতে জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়।  এর আগে নির্মিত বঙ্গবন্ধু হলের পাশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার পরিবারের অন্যান্য শহীদ সদস্যদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নিরাবতা পালন করা হয়। পরে বঙ্গবন্ধুর সংগ্রামী জীবনের উপর একটি প্রমান্য চিত্র প্রদর্শন করা হয়।

অনুষ্ঠানে  বাংলাদেশ সমিতির শারজার সভাপতি আবুল বাসারের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শাহ মাকসুদের উপস্থাপনায় প্রধান অতিথি ছিলেন দুবাই কনস্যুলেটের কনস্যাল জেনারেল ইকবাল হোসাইন খান।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ সমিতির শারজার সিনিয়ার সহ-সভাপতি ইসমাইল গনি চৌধুরী। এ সময় আরো বক্তব্য রাখেন ডেপুটি কনস্যাল জেরারেল শাহেদুল ইসলাম, ইউনুছ গনি চৌধুরী, প্রকৌশলী আবু জাফর, মাহাতাবুর রহমান নাসির, বাবু রাখাল কুমার ঘোপ, শেফালী আক্তার আখী, প্রকৌশলী আব্দুল মান্নান, শাহদাত হোসেন, নাছির উদ্দিন কাওছার, তৌহিদুল আলম জিলানী, হাজী শফিকুল ইসলাম, কাজী গুলশান আরা, জাহাঙ্গীর আলম, বাংলাদেশ বিমানের ম্যানেজার দ্বিলীপ কুমার, কাওছার নাজ, কাজী মোহাম্মদ আলী, আনসারুল হক আনছার, কামাল হাসান,  শিবু চৌধুরী।

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে বাংলাদেশ অনেক আগেই  উচ্চ আয়ের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করতো। তবে তার নির্মম হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের অগ্রগতি থামানো যায়নি। আজ তারই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অভূতপূর্ব উন্নয়ন ও অগ্রগতি অর্জনের মাধ্যমে বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে এক উচ্চ মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ সহ আওয়ামীলীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।

আরো সংবাদ